বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০

নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছে চিলা ইউনিয়ন সিপিপি।


          সিপিপি চিলা ইউনিয়ান এর পক্ষ থেকে মোঃ কারিমুল ইসলাম(সজল) বললেন ,'প্রিয় চিলা ইউনিয়ন বাসী, আসসালামু আলাইকুম। 
জীর্ণ পুরাতন যাক ভেসে যাক!' দেখতে দেখতে আমরা চলে এসেছি নতুন বছরের দোরগোড়ায়। ফেলে এলাম কাঁটায় ভরপুর একটা বছর। বহু মানুষকে হারিয়েছি আমরা! করোনা কেড়েছে প্রিয়জনদেরও! তবুও নতুন বছর,(২০২১) নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন দেখে আবার নতুন ভাবে বাঁচতে হবে আমাদের।  
আমার সিপিপির পক্ষ থেকে সকল দূর্যোগ ও মহামারী কাটিয়ে ওঠার জন্য পাশে থেকেছি ভবিষ্যতে ও থাকবো আল্লাহ রহমতে।আপনার আমাদের জন্য দোয়া করবেন। 

আমি সবাইকে অনুরোধ করেবছি  *করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।
 আমরা সকল দূর্যোগ কালীন সমায় আপনাদের পাশে আছি এবং থাকবো এই আসা রেখে আবারও বলি , ‘সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন,। 
*****আশা, ভালবাসা, শান্তি, হাসি... সবকিছু দিয়ে ভরে উঠুক আগামী। সামনে এক সুন্দর এবং উজ্জ্বল নতুন বছর,(২০২১)এর শুভেচ্ছা রইল!



শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০

ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছে চিলা ৭নং ইউনিট সিপিপি।

জয়মনি ৭নং ইউনিট সিপিপি এর পক্ষ থেকে মোঃকারিমুল ইসলাম বলেন "" ‌
‘প্রিয় জয়মনি বাসী, আসসালামু আলাইকুম। বছর ঘুরে আমাদের মাঝে আবার এসেছে পবিত্র ঈদুল আজহা। করোনাভাইরাসের মহামারীর এই দুঃসময়ে সকল আঁধার কাটিয়ে ঈদুল আজহা আমাদের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ।""
সিপিপি পক্ষ থেকে  বলেন", আসুন, কোরবানির ত্যাগের মহীমায় উজ্জীবিত হয়ে দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করি।
 আমি ও আমরা সকল জয়মনি বাসি ভাইবোনকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানাই।  করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।
আমরা সকল দূর্যোগ কালীন সমায় আপনাদের পাসে আছি এবং থাকবো এই আসা রেখে আবারও বলি , ‘সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন, ""ঈদ মোবারক।’""

জয়মনিবাসী কে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছে সিপিপি চিলা ৭নং ইউনিট।

জয়মনি ৭নং ইউনিট সিপিপি এর পক্ষ থেকে মোঃকারিমুল ইসলাম (সজল) বলেন ""
 ‌‘প্রিয় জয়মনি বাসী, আসসালামু আলাইকুম। বছর ঘুরে আমাদের মাঝে আবার এসেছে পবিত্র ঈদুল আজহা। করোনাভাইরাসের মহামারীর এই দুঃসময়ে সকল আঁধার কাটিয়ে ঈদুল আজহা আমাদের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ।
""সিপিপির পক্ষ থেকে  বলেন", আসুন, কোরবানির ত্যাগের মহীমায় উজ্জীবিত হয়ে দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করি।  
আমি ও আমরা সকল জয়মনি বাসি ভাইবোনকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানাই।  করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।
 আমরা সকল দূর্যোগ কালীন সমায় আপনাদের পাশে আছি এবং থাকবো এই আসা রেখে আবারও বলি , ‘সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন, ""ঈদ মোবারক।’""

শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২০

প্রজন্ম ২০০১ এর উদ্যোগে শিক্ষা উপকরন, চিকিৎসা সামগ্রী ও শীত বস্র বিতরন।

প্রজন্ম ২০০১ এর উদ্যোগে আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারী) মোংলার জয়মনিতে শিশুদের মাঝে শিক্ষা উপকরন, চিকিৎসা সামগ্রী ও শীতার্তদের শীত বস্র বিতরন করা হয়েছে।
সকালে সুন্দরবন সংলগ্ন জয়মনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অসহায় গরীব চার শতাধিক শিক্ষাথীদের মাঝে প্রজন্ম খাতা,কলম,পেন্সিল,পেস্ট, ব্রাশ,খাবার স্যালায়ন,বিস্কুট,চিপস ও কম্বল ইত্যাদি দেয়া হয়। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আকবর হোসেন, ইউপি সদস্য সহ মোংলা নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল হোসেন শরীফ ও এলাকার গন্যমান্য বাক্তিবর্গ ও প্রজন্ম ২০০১ এর শওকত মন্জুর শান্ত,মাহমুদ রুবেল,আবদুর রহমান শেখ,ফাহিম আদি,ঝহিরুল ইসলাম,কাজী জামাল,মুশফিকুর রহমান,নাজমুল শাহাদাৎ নাজিম ও জাহিদ পাটোয়ারী থেকে ওই সব ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। পরে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধি ও শিক্ষার হার বাড়াতে একটি জরিপ এর ফলাফল সবার সামনে উপস্থাপন করা হয়। ওই সময় বাল্য বিবাহ রোধে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ সময় প্রজন্ম ২০০১ এর প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক সওকত মন্জুর শান্ত বলেন,তাদের সংগঠনটি মানবতার জন্য কাজ করে যাবে। এর অংশ হিসেবে জয়মনি এাণ বিতরন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার আগ্রহ সৃষ্টি,স্বাস্থ্য সচেতনতা,বাল্য বিবাহের ক্ষতিকারক দিক জাগিয়ে তোলা হচ্ছে প্রজম্ন চ্যারিটি ক্লাবের মুল উদ্যেশ্য।

রবিবার, ২৬ মে, ২০১৯

থেমে থেমে বৃষ্টি তবুও আভাব মিটছেনা সুপেয় পানির।

মোংলা প্রতিনিধি : বাগেরহাট জেলার মোংলা থানার  চিলা ইউনিয়ানে সুপেয় পানির আভাবে দিসেহারা এলাকাবাসি। এই ইউনিয়ানে সরকারি ও এনজিও এর উদ্দগে চার থেকে পাঁচটি পুকুর খনন করা থাকলেও বর্তমান জলবায়ূর কারনে সমুদ্রের তীব্র লবনক্ততার জন্য পুকুরের পানি লবনে পরিনতি হচ্ছে। যে পানি পান করলে বিভিন্ন পানি বাহিত রোগে আক্রন্ত হচ্ছে।  জানা গেছে,প্রতি বছর গ্রীষ্ম মৌসুম  আসলেই  এলাকায় তীব্র পানি সংকট দেখা। এলাকায় জনসংখ্যার বাড়ার সাথে সাথে পানির চাহিদাও বাড়ছে কিন্তু সে তুলনায় পানি পাওয়া যাচ্ছেনা।।কিছু বাড়ি পানির ট্যংকিতে বৃষ্টি পানি মজুত রেখে প্রতি লিটার 1 টাকা করে বিক্রয় করে।যেটা হত দরিদ্র মানুষের পক্ষে ক্রয় করে খাবার মত সার্মাত নাই।এ দিকে জয়মনিতে আছে সর্ববৃহওর খাদ্য গুদম(সইলো) যেখানে প্রতিদিন 33 হাজার লিটার পানি ওয়াস হয়। কিন্তু সেই পানি 5 হাজার লিটার ও তাদের কজে লাগেনা বাকি পানি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তাদের সাথে কথা বলে যানা যায় এই পানি বাইরে দেওয়ার অনুমতি নাই।ইউনিয়ানবাসি ও ইউপি প্রতিনিধির  সাথে কথা বললে যানা যায় সরকার যদি পুকুর গুলো সঠিক ভাবে খনন ও প্রতি পরিবারে জন্য একটি ট্যংকি দেয় তাহলে কিছুটা সুপেয় পানির সংকট কাটবে। 

বুধবার, ১৫ মে, ২০১৯

হেসেখেলে হ্যাটট্রিক জয় টাইগারদের.।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে হেসেখেলেই জয় পেল বাংলাদেশ। ২৯৩ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ৪২ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পায় টাইগাররা। সাকিব-তামিমদের এটা হ্যাটট্রিক জয়। এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দুই ম্যাচে টানা পরাজিত করে মাশাফি বিন মুর্তজার নেতৃত্বাধীন দলটি।
দলের জয়ের ম্যাচে সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন লিটন দাস। এছাড়া ৫৭ ও ৫০ রান করেন তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসান। তার আগে বোলিংয়ে ৫ উইকেট শিকার করেন আবু জায়েদ রাহী।
এর আগে টাইগারদের বাজে ফিল্ডিং ও পল স্টার্লিংয়ের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৯২ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে আয়ারল্যান্ড।
বুধবার ডাবলিনের ক্যাস্টল এভিনিউতে অনুষ্ঠিত ম্যাচে বাংলাদেশের ফিল্ডাররা একাধিক সহজ ক্যাচ মিস করেন। এর সুবাদে চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ার সুযোগ পায় স্বাগতিক আইরিশ ক্রিকেট দল।
দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৩০ রান করেন স্টার্লিং। তার ইনিংসটি ১৪১ বলে ৮টি চার ও ৪টি ছক্কা সাজানো। এছাড়া ১০৬ বলে সাতটি চার ও ২টি ছক্কায় ৯৪ রান করেন অধিনায়ক পোটরফিল্ড। বাংলাদেশ দলের হয়ে ৯ ওভারে ৫৮ রান খরচ করে ৫ উইকেট শিকার করেন আবু জায়েদ রাহী। এছাড়া দুই উইকেট নেন সাইফউদ্দিন।
ত্রিদেশীয় সিরিজের ষষ্ঠ ম্যাচে জিততে হলে মাশরাফি বিন মুর্তজার নেতৃত্বাধীন দলকে ২৯৩ রান করতে হবে। যদিও সিরিজে আগেই ফাইনাল নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আগামী পরশু শুক্রবার ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে।

সোমবার, ১৩ মে, ২০১৯

মোংলা থেকে বিদায় নেয়ায় সময় UNO স্যারের শেষ বাণি।

প্রিয় মোংলাবাসি,
প্রায় আড়াই বছর আপনাদের মাঝে থাকার পরে আমি মোংলা থেকে প্রমোশনজনিত কারণে বিদায় নিয়েছি। আমি বিদায় নেওয়ার পরে মোংলার একটি কায়েমি স্বার্থান্বেষী অশিক্ষিত গ্রুপ মোংলার একজন সরকারি কর্মকর্তার সহায়তায় আমার বিরূদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। আমাকে দুর্নীতির সাথে যুক্ত প্রমাণ করতে তাদের নিরলস প্রচেষ্টা দেখে নিদারুন মায়া হচ্ছে। আড়াই বছর মোংলায় থাকা অবস্থায় যারা কখনো টুঁশব্দ করেনি আজ তাদের দৌরাত্ম্য ও তৎপরতা আমাকে সীমাহীন বিস্মিত করেছে। একজন মানুষের যখন সশরীরে হাজির হয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই তখন, তার বিরূদ্ধে এ ধরণের তৎপরতা শুধু অনৈতিকই নয়, কপটতারও শামিল।

যেটি নিয়ে তাদের তৎপরতাঃ

 আশ্রয়ন প্রকল্পে জমি আছে ঘর নাই খাতের ঘর নির্মাণের ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে। প্রতিটি ঘরে একটি টয়লেট সংযুক্ত থাকার কথা যেটি সত্যিকার অর্থে অনেক ঘরে নেই বটে। কেন নেই সেটির ব্যাখ্যা জানাতেই এই লেখা।

আমিই মনে হয় সারাদেশে একমাত্র উপজেলা নির্বাহী অফিসার যে এই প্রকল্পের টাকার হরিলুট ঠেকাতে যার ঘর তার হাতেই টাকা দিয়ে ঘর তাকে দিয়েই করিয়েছি। যে গরীব মানুষটি ঘর পেয়েছে, সে যদি নিজের ঘর নিজেই করে তাহলে সেটা অন্য যেকোন ঠিকাদারের চেয়ে ভালো করবে এটাই ছিল আমার বিশ্বাস। আমরা কঠোর মনিটরিং করেছি। এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত ভালো ফল পেয়েছি। প্রতিটি গরীব মানুষ আমাদের দেওয়া এক লাখের সাথে নিজের জমানো কিছু টাকা যোগ করে তার ঘরটা একটু ভালো করে করেছে। সাড়ে ষোল ফুট দৈর্ঘ্য আর সাড়ে দশ ফুট প্রস্থের ঘর, সাথে পাঁচ ফিটের একটি বারান্দা এই বৈশিষ্ট্য যুক্ত ঘর মানুষ তার সুবিধামতো কিছুটা বাড়িয়ে করেছে। কেউ কেউ টিনের বেড়ার পরিবর্তে ইটের গাথুনি দিয়ে ওয়াল করেছে ফলে বেশি দূর্যোগ সহিষ্ণু হয়েছে।

আর প্রতিটা মানুষের বাড়িতে ভালো খারাপ যাইহোক একটা বাথরুম থাকে যা তারা প্রাপ্ত অর্থদ্বারা সংস্কার করেছে অথবা নতুন একটি করেছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের পিডি স্যারের অনুমতি নিয়েই এরকম কাজ করা হয়েছে। আমার গৃহীত এই পদ্ধতির ফলে মোংলাতে এই ঘরগুলিও হয়েছে ইউনিক এবং সুন্দর। প্রকল্পের ডিজাইন থেকেও সুন্দর এবং অধিক দুর্যোগ সহিষ্ণু।

আমার শক্তিঃ
এই প্রকল্পের অনিয়ম ঠেকাতে আমি সংশ্লিষ্ট ঘর মালিকের হাতে টাকা দিয়েই ঘর করিয়েছি। এবং এখানে কোন ক্যাশ টাকার হ্যান্ডলিং হয়নি। ঘরমালিককে সকল টাকা দুই বা তিন চেকের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে। কোন কোন ক্ষেত্রে ঘরমালিক দুই চেকে সাইত্রিশ বা আটত্রিশ হাজার টাকা পেয়েছে বাকিটাকা গোলামালিক (অসীম বাবু ও শাহারুল গোলদার) পেয়েছে তাও চেকের মাধ্যমে। পুরো টাকার কোন অংশ আমরা ক্যাশ করিনি চেক ছাড়া। আমি সাংবাদিক সহ সকলকে এসব ঘর পরিদর্শন করে সংশ্লিষ্ট ঘরের মালিকদের সাথে কথা বলে এর সত্যতার প্রমাণ নিতে অনুরোধ করছি।

কেন এই অপতৎপরতাঃ

এর পুরোটাই নির্বাচন সংশ্লিষ্ট। নির্বাচনে আমার ভূমিকার কারণে একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী কোন অনিয়মের সুযোগ নিতে পারেনি। নির্বাচনের পরে তিনি
ও তার পিছনের অশিক্ষিত মানুষগুলো এই অপতৎপরতায় মেতেছে। তাদের প্রতিশোধস্পৃহা চরিতার্থ করার উপযুক্ত সময় হচ্ছে আমি যখন মোংলা থেকে বিদায় হয়েছি। সাথে যুক্ত হয়েছেন 'ন' আদ্যক্ষরের একজন সরকারি কর্মকর্তা যিনি মোংলাতে আট দশ বছর একাধারে কর্মরত এবং এটাকে বাড়িঘর বানিয়ে রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন।

মূলত এই সরকারি কর্মকর্তা যাতে এই প্রকল্প থেকে কোন আর্থিক সুবিধা নিতে না পারেন সে কারণেই মূলত ঘরের মালিককে দিয়েই ঘর করানো।

সাংবাদিকদের প্রতিঃ
আমি মোংলাতে যখন ছিলাম তখন সাংবাদিকেরা ছিলেন আমার অকৃত্রিম বন্ধু। প্রেস ক্লাবকে আমি আমার মুক্তমঞ্চ মনে করতাম। আর আজ সাংবাদিকেরা আমার অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে কাদের হয়ে, কি লিখছে। সাংবাদিকতার ন্যূনতম নর্মসটুকু বজায় রাখছেন না। কোন লেখার আগে অভিযুক্তের বক্তব্য নেওয়া, সেটা হুবহু ছাপানো এগুলি তো আপনারাই বলেন। নুর আলম, সুমন, নিজাম, হাসান(সব হাসান), ইকবাল, মাসুদ, আমু, মোতালেব, জসীম কার নাম বলবো আর কার বাদ রাখবো। এরা সবাই আমার পরীক্ষিত বন্ধু। এমন সময়টাতে প্রেস ক্লাবের সভাপতি উমরাহতে আছেন।

শেষকথাঃ

আমি নিতান্ত একটি সাধারণ পরিবারের ছেলে। গরীবের কষ্ট আমি বুঝি তাই গরীবের হক নিয়ে কাউকে খেলতে দিইনা, দেবো না। আমি নিজেকে গরীবের ইউএনওই মনে করতাম। আমি আমার এই প্রত্যয় থেকে এক চুলও সরবো না তাতে যত প্রতিবন্ধকতাই আসুক।

সর্বশেষ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ তিনি এটা উপলব্ধিতে নিয়েছেন যে জনপ্রতিনিধিদের মিনিমাম একটা শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা দরকার। শিক্ষিত মানুষের সাহচর্য অনেক বেশি মধুর! অশিক্ষিত জনপ্রতিনিধি অনেক বেশি ভয়ংকর!