অভাবের সংসারে দুধের টাকা যোগাতে না পারায় দুই মাসের শিশু সন্তানকে লবণ খাইয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক মায়ের বিরুদ্ধে।
রোববার( ৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে ঢাকার দোহার উপজেলায় উপজেলার উত্তর জয়পাড়া মিয়াপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত শিশুটির মাকে আটক করেছে দোহার থানা পুলিশ।
জানা গেছে, তিন বছর আগে উপজেলার উত্তর জয়পাড়া মিয়াপাড়া এলাকার শেখ বাদশার ছেলে শেখ বাচ্চুর সাথে পাশ্ববর্তী খালপাড়া গ্রামের তোতা খালাসীর মেয়ের বিয়ে হয়। বাচ্চু শেখ রাজমিন্ত্রীর কাজ করে সংসার চালাত। তাদের ঘরে সাবিহা আক্তার নামে দুই বছরের একটি মেয়ে সন্তান ও মো. সায়েম নামে দুই মাসের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
অভাবের সংসার তাদের। রোববার সকালে সায়েমের দুধ আনার জন্য স্বামীকে বলে সাথী। বিকেল পাঁচটার দিকে স্বামী দুধ না নিয়ে বাড়িতে আসলে সন্তানের দুধের টাকা যোগানোর জন্য আশপাশের কয়েকজনের কাছে ধর্না দেয় সাথী।
টাকা যোগাতে না পেরে সন্ধ্যার দিকে বাড়িতে গিয়ে রাগে-ক্ষোভে দুই মাসের সন্তান সায়েমকে লবণ খাইয়ে দেয় সে। তাৎক্ষণিকভাবে শিশুটির শ্বাসকষ্ট শুরু হলে সাথী নিজেই সায়েমকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে নেয়ার পর শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করে কর্তব্যরত চিকিৎসক। পরে হাসপাতালে যান বাবা মো. বাচ্চু।
সুএ : সময়ের কন্ঠসর।
রোববার( ৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে ঢাকার দোহার উপজেলায় উপজেলার উত্তর জয়পাড়া মিয়াপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত শিশুটির মাকে আটক করেছে দোহার থানা পুলিশ।
জানা গেছে, তিন বছর আগে উপজেলার উত্তর জয়পাড়া মিয়াপাড়া এলাকার শেখ বাদশার ছেলে শেখ বাচ্চুর সাথে পাশ্ববর্তী খালপাড়া গ্রামের তোতা খালাসীর মেয়ের বিয়ে হয়। বাচ্চু শেখ রাজমিন্ত্রীর কাজ করে সংসার চালাত। তাদের ঘরে সাবিহা আক্তার নামে দুই বছরের একটি মেয়ে সন্তান ও মো. সায়েম নামে দুই মাসের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
অভাবের সংসার তাদের। রোববার সকালে সায়েমের দুধ আনার জন্য স্বামীকে বলে সাথী। বিকেল পাঁচটার দিকে স্বামী দুধ না নিয়ে বাড়িতে আসলে সন্তানের দুধের টাকা যোগানোর জন্য আশপাশের কয়েকজনের কাছে ধর্না দেয় সাথী।
টাকা যোগাতে না পেরে সন্ধ্যার দিকে বাড়িতে গিয়ে রাগে-ক্ষোভে দুই মাসের সন্তান সায়েমকে লবণ খাইয়ে দেয় সে। তাৎক্ষণিকভাবে শিশুটির শ্বাসকষ্ট শুরু হলে সাথী নিজেই সায়েমকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে নেয়ার পর শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করে কর্তব্যরত চিকিৎসক। পরে হাসপাতালে যান বাবা মো. বাচ্চু।
সুএ : সময়ের কন্ঠসর।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন