শেখ রাফসান।।।। সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যু হওয়ার ঘটনা নতুন নয় কিন্তু মানুষের কামড়ে সাপের মৃত্যুর ঘটনা বিরল। আর এমনই ঘটনা ঘটেছে শিলচর লোহাইরপোয়া এলাকার হাতিখিরা চা বাগানে। ৩৮ বছরের যুবক মুন্না এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
শুক্রবার হাতিখিরা বাগানের পঞ্চায়েত সভাপতি বিজয়মল দুষাদ জানান, প্রথমে ‘পাতালত’ নামক একটি বিষাক্ত সাপ যুবক মুন্নাকে বেশ কয়েকবার কামড় দিলে উল্টে যুবকটি যখন রেগেমেগে সাপকে কামড় দিল তখনই মারা পড়ে বিষাক্ত ‘পাতালত’ সাপটি। বর্তমানে ঐ যুবক শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকলেও তিনি সংকট মুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। তবে তাঁর পুরো শরীর ফুলে গেছে।
চাঞ্চল্যকর এ বিষয়টি সম্পর্কে হাতিখিরা বাগানের বাসিন্দা কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, পাথারকান্দির বালুরবন্দ চা বাগানের বাসিন্দা মুন্না হাতিখিরা বাগানে তাঁর জামাইবাবু মানিক ভুমিজের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ঘটনার দিন মুন্না জামাইবাবুর বাড়ির একটি বাঁশঝাড় থেকে ‘পাতালত’ জাতীয় একটি সাপ ধরে এনে আশে পাশে থাকা কয়েকজনকে তাঁর বাহাদুরি দেখাতে শুরু করেন। খেলা দেখানোর সময় তাঁর শীররের বেশ কয়েক জায়গায় কামড়ে দেয় সাপটি।
কিন্তু এরপরও মুন্না সাপটিকে ছেড়ে দেন নি। মুন্না শরীরের ব্যাথা উপশম করতে পেট ভরে চোলাই মদ পান করেন। মুন্নার ইচ্ছা ছিল সাপের দেহ থেকে আসা বিষ উল্টে তার শরীরেই ফিরিয়ে দেবে। আর এই অভিপ্রায়ই মুন্না সাপের শরীরে বেশ কয়েকটি কামড় বসিয়ে দেয়। এরপরই ঘটে যায় বিস্ময়কর ঘটনাটি।
যারা সাপের খেলা দেখতে এসেছিলেন তাঁদের চোখের সামনে কিছুক্ষণের মধ্যে সাপটি মরে যায়। এ ঘটনায় হতবাক স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে স্থানীয় জনগণের চেষ্টায় মুন্নাকে নিয়ে যাওয়া হয় শিলচর মেডিকেল কলেজে।
সূত্র: অনলাইন
শুক্রবার হাতিখিরা বাগানের পঞ্চায়েত সভাপতি বিজয়মল দুষাদ জানান, প্রথমে ‘পাতালত’ নামক একটি বিষাক্ত সাপ যুবক মুন্নাকে বেশ কয়েকবার কামড় দিলে উল্টে যুবকটি যখন রেগেমেগে সাপকে কামড় দিল তখনই মারা পড়ে বিষাক্ত ‘পাতালত’ সাপটি। বর্তমানে ঐ যুবক শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকলেও তিনি সংকট মুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। তবে তাঁর পুরো শরীর ফুলে গেছে।
চাঞ্চল্যকর এ বিষয়টি সম্পর্কে হাতিখিরা বাগানের বাসিন্দা কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, পাথারকান্দির বালুরবন্দ চা বাগানের বাসিন্দা মুন্না হাতিখিরা বাগানে তাঁর জামাইবাবু মানিক ভুমিজের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ঘটনার দিন মুন্না জামাইবাবুর বাড়ির একটি বাঁশঝাড় থেকে ‘পাতালত’ জাতীয় একটি সাপ ধরে এনে আশে পাশে থাকা কয়েকজনকে তাঁর বাহাদুরি দেখাতে শুরু করেন। খেলা দেখানোর সময় তাঁর শীররের বেশ কয়েক জায়গায় কামড়ে দেয় সাপটি।
কিন্তু এরপরও মুন্না সাপটিকে ছেড়ে দেন নি। মুন্না শরীরের ব্যাথা উপশম করতে পেট ভরে চোলাই মদ পান করেন। মুন্নার ইচ্ছা ছিল সাপের দেহ থেকে আসা বিষ উল্টে তার শরীরেই ফিরিয়ে দেবে। আর এই অভিপ্রায়ই মুন্না সাপের শরীরে বেশ কয়েকটি কামড় বসিয়ে দেয়। এরপরই ঘটে যায় বিস্ময়কর ঘটনাটি।
যারা সাপের খেলা দেখতে এসেছিলেন তাঁদের চোখের সামনে কিছুক্ষণের মধ্যে সাপটি মরে যায়। এ ঘটনায় হতবাক স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে স্থানীয় জনগণের চেষ্টায় মুন্নাকে নিয়ে যাওয়া হয় শিলচর মেডিকেল কলেজে।
সূত্র: অনলাইন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন